সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা, আপনি কি জানেন?
নিজস্ব সংবাদদাতা : সাইবার নিরাপত্তা সচেতনতা থাকাটা খুবই জরুরি।এই প্রযুক্তি ব্যবহারকারী প্রতিটি ব্যবহারকারীকে সাইবার নিরাপত্তা সম্পর্কে শিক্ষিত করা প্রয়োজন কারণ এটি একটি নিরাপদ সাইবার সংস্কৃতি গড়ে তোলার সবচেয়ে সহজ উপায়।৯৫% সাইবার অপরাধ মানুষের আচরণের কারণে ঘটে এবং আমরা মানুষ 'ট্রাস্ট' নামক একটি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ দুর্বলতার ঝুঁকিতে থাকি। এটি সবই মানুষের প্রতিক্রিয়ার উপর নির্ভর করে, এবং তাই, প্রতিটি ব্যবহারকারীর এই ধরনের স্ক্যাম শনাক্ত করার জন্য যথেষ্ট বুদ্ধিমান হওয়া উচিত।
সাইবার সচেতনতা এবং সাইবার নিরাপত্তা প্রশিক্ষণের মধ্যে প্রায়শই অন্তর্ভুক্ত থাকে:
১ )ফিশিং আক্রমণ – কীভাবে সেগুলো চিহ্নিত করবেন এবং কীভাবে রিপোর্ট করবেন।
২)অপসারণযোগ্য মিডিয়া - কীভাবে নিরাপদে ব্যবহার করবেন
৩)পাসওয়ার্ড এবং প্রমাণীকরণ – কীভাবে শক্তিশালী পাসওয়ার্ড তৈরি করবেন এবং কীভাবে মাল্টি-ফ্যাক্টর প্রমাণীকরণ বাস্তবায়ন করবেন।
৪)ভৌত নিরাপত্তা – ভৌত ডিভাইস এবং নথিপত্রের নিরাপত্তা কীভাবে নিশ্চিত করা যায়।
৫)মোবাইল নিরাপত্তা – নিরাপদে এবং নিরাপদে মোবাইল ডিভাইসগুলি কীভাবে ব্যবহার করবেন।
৬)সামাজিক প্রকৌশল - দূষিত ব্যক্তিদের ব্যবহৃত সবচেয়ে সাধারণ কৌশল এবং মনোবিজ্ঞানের প্রভাব।
৭)ডেটা এবং রেকর্ড ব্যবস্থাপনা - কীভাবে কোম্পানির ডেটা নিরাপদে পর্যবেক্ষণ এবং পরিচালনা করবেন।
৮)ইনস্টলেশন প্রোটোকল - কোম্পানির কম্পিউটারে তৃতীয় পক্ষের অ্যাপ্লিকেশন এবং সফ্টওয়্যার প্রোগ্রামগুলি নিরাপদে কীভাবে ইনস্টল করবেন।
৯ )সতর্কতা প্রতিক্রিয়া পদ্ধতি - কম্পিউটার সিস্টেমের ঝুঁকি মোকাবেলা এবং পরিচালনার জন্য।
সাধারণ ভুল করে ডিজিটাল নিরাপত্তার ক্ষতি করে তা হল:
১ )ম্যালওয়্যার-সংক্রমিত ইমেল সংযুক্তি ডাউনলোড করা।
২)অবিশ্বস্ত ওয়েবসাইট পরিদর্শন করা।
৩)দুর্বল পাসওয়ার্ড ব্যবহার করা।
৪)নিয়মিত পাসওয়ার্ড আপডেট না করা।
৫)ভুল করে ভুল প্রাপকের কাছে ইমেল পাঠানো।
মানুষের ভুলের সম্ভাবনার কারণে, সাইবার সচেতনতা এবং সাইবার নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
ভারত সরকারের অনলাইন সাইবার ক্রাইম রিপোর্টিং পোর্টাল