স্বনামধন্য সাংবাদিক মংলাপ্রসাদ রায়ের স্মৃতির উদ্দেশ্যে ও স্বামী বিবেকানন্দের ১৬২তম জন্মবার্ষিকি উপলক্ষ্যে গান্ধী মিশন ট্রাস্টের পরিচালনায় আলোচনা সভা !

পশ্চিম মেদিনীপুর নিজস্ব প্রতিবেদন : আজ ১২ জানুয়ারি দেশজুড়ে পালিত হচ্ছে স্বামী বিবেকানন্দের ১৬২তম জন্মবার্ষিকী ও জাতীয় যুব দিবস। স্বামী বিবেকানন্দের জন্ম দিবস উপলক্ষ্যে ও স্বনামধন্য সাংবাদিক মঙ্গলা প্রসাদ রায়ের স্মৃতির উদ্দেশ্যে,গান্ধী মিশন ট্রাস্টের সহযোগিতায় এক আলোচনা সভা এবং অঙ্কন প্রতিযোগিতা আয়োজন করা হয়েছিল। সভার উপস্থিত ছিলেন গান্ধি মিশনের সম্পাদক নারায়ণ ভট্টাচার্য (নারায়ণ ভাই) ময়না কলেজের অবসরপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ প্রশান্ত সামন্ত, ইন্দ্রজিৎ বাগচি , বিহারের পাটনা থেকে প্রভাত কুমার, বিহার মহিলা কলেজের অধ্যাপক অনুরাধা ঝা,ইন্দ্রনীল ঘোষ,সুব্রদীপ সিং রায় ও সাংবাদিক বন্ধুরা। অঙ্কন প্রতিযোগিতা প্রায় ১৩০ ওপর প্রতিযোগী অংশগ্রহণ করেছিল।অঙ্কন প্রতিযোগিতায় দাসপুর উচ্চ বিদ্যালয়, দাসপুর প্রাথমিক বিদ্যালয়, রঘুনাথপুর উচ্চ বিদ্যালয়, সোনাখালি উচ্চ বিদ্যালয়, সোনাখালি উচ্চ বালিকা বিদ্যালয় ছাড়াও ঘাটাল ও আশেপাশের বহু জায়গা থেকে প্রতিযোগীরা অংশ নেয়। প্রতিযোগিতায় প্রথম পাঁচজনকে মেডেল দিয়ে পুরস্কৃত করা হয়। একই সঙ্গে প্রত্যেক প্রতিযোগীদের সান্ত্বনা পুরস্কার দেওয়া হয়। গান্ধি মিশনের সম্পাদক নারায়ণ ভাই বলেন, এটি কেবল উদযাপনের দিন নয় বরং ভারতের অন্যতম শ্রেষ্ঠ আধ্যাত্মিক নেতা এবং দার্শনিক স্বামী বিবেকানন্দের শিক্ষা ও আদর্শের অনুপ্রেরণা এবং প্রতিফলনের দিন। এই দিনটি তার জন্মবার্ষিকীকে স্মরণ করে এবং ভারতীয় সমাজ ও বিশ্বে তার উল্লেখযোগ্য অবদানকে স্বীকৃতি দেয়। স্বর্গীয় সাংবাদিক মঙ্গলা প্রসাদ রায় ও নারায়ণ ভাই স্বামী বিবেকানন্দের আদর্শ ও নীতি অনুসরণ করে চলেন।জীবনে তিনটি আদর্শ চোখ বন্ধ করে মেনে চলার কথা বলেছেন স্বামীজী। তিনি বলেছেন, যারা তোমায় সাহায্য করেছে, তাঁদের কখনও ভুলে যেও না। যারা তোমাকে ভালোবাসে, তাদের কোনওদিন ঘৃণা করো না। উঠে দাঁড়াও, শক্ত হও, দৃপ্ত হও।