মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ উত্তাল!
মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের জুনিয়র ডাক্তাররা বৃহস্পতিবার বেলা এগারোটা থেকে ছাত্রীদের নানাভাবে রেগিং ও হয়রানি বিষয়গুলির প্রতিকার চেয়ে মেডিক্যাল কলেজের প্রিন্সিপালকে এরাও করে বিক্ষোভ দেখায় জুনিয়র ডাক্তাররা। পর প্রায় ৬ থেকে ৭ ঘন্টা ছাত্রদের আন্দোলনের প্রবল চাপের মুখে পড়ে শাসকদলের ছাত্রনেতা মুস্তাফিজুর রহমান মল্লিকের হাসপাতাল ও কলেজ চত্বরে প্রবেশে সাময়িক নিষেধাজ্ঞা জারি করল মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ। পাশাপাশি আন্দোলনরত পড়ুয়াদের তরফে যে সমস্ত অভিযোগ তোলা হয়েছে সেগুলোও খতিয়ে দেখার লিখিত আশ্বাস দেওয়া হয়েছে মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষের তরফে। যদিও এই সমস্ত বিষয়ে ক্যামেরার সামনে বলতে গিয়ে কার্যত হোচট খেয়েছেন মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে প্রিন্সিপাল মৌসুমী নন্দী। বারংবার মোস্তাফিজুর রহমান মল্লিক কে নিয়ে প্রশ্ন করা হলেও প্রশ্ন এড়িয়ে যান তিনি।
যদিও পরবর্তীকালে রিপাবলিকের টানা প্রশ্নের মুখে পড়ে বিষয়টি স্বীকার করে নেন মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের শিশু চিকিৎসা বিভাগের প্রধান তারাপদ ঘোষ।খুব স্বাভাবিকভাবে আরজিকর মেডিকেল কলেজের প্রাক্তন অধ্যক্ষ সন্দীপ ঘোষ ঘনিষ্ঠ শাসকদলের যে ছাত্র নেতার নাম বারবার সামনে আসছে তার প্রভাব কতটা প্রমাণ মিলছে অধ্যক্ষের প্রতিক্রিয়া থেকেই।