খড়গপুর থেকে ট্রেন দুর্ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে একটি ১৪০ টনের ক্রেন ও রেলওয়ে হাসপাতালের চিকিৎসক!

নিজস্ব সংবাদদাতা : বহু মানুষের প্রাণহানি। রেলের গাফিলতি নিয়ে প্রশ্ন উঠছে বারবার। এহেন পরিস্থিতিতে মঙ্গলবার লাইনচ্যুত হল হাওড়া-মুম্বই মেল। সেই দুর্ঘটনার নেপথ্যেও রয়েছে রেলের গাফিলতি, এমনটাই অনুমান বিশেষজ্ঞদের। উল্লেখ্য, চক্রধরপুরের কাছে হওয়া এই দুর্ঘটনায় দুজনের মৃত্যু হয়েছে। তবে আহতের সংখ্যা বাড়তে পারে বলে আশঙ্কা। লাইনচ্যুত হয় এক্সপ্রেস ট্রেনের ১৮টি কামরা।ঘটনার সঙ্গে সঙ্গে প্রাথমিক ভাবে উদ্ধারকার্যে হাত লাগান স্থানীয় বাসিন্দারা। রেলের তরফে ইতিমধ্যেই উদ্ধারকারী দল পাঠানো হয়েছে। সবার আগে যাত্রীদের সুরক্ষিত করার ব্যবস্থা করছে রেল। ইতিমধ্যে খড়গপুর থেকে ট্রেন দুর্ঘটনাস্থলে পাঠানো হয়েছে একটি ১৪০ টনের ক্রেন। দুটি এক্সিডেন্ট রিলিফ ট্রেন। জেনারেল ম্যানেজার স্পেশাল ট্রেন। চিপ রেলওয়ে সেফটি ট্রেন। ঘটনাস্থলে রওনা দিয়েছেন খড়গপুর রেলওয়ে হাসপাতালের চিকিৎসক সহ সেফটি অফিসাররা।দুর্ঘটনার পরে দক্ষিণ পূর্বের রেলের ট্রেন ম্যানেজার মহম্মদ রেহান বলেন, “ভোর ৩:৩৯ নাগাদ মেল ট্রেনটি লাইনচ্যুত হয়। এই ঘটনায় বেশ কয়েকজন আহত হয়েছেন। তবে হাওড়া-মুম্বই মেল লাইনচ্যুত হওয়ার কিছুক্ষণ আগেই বেলাইন হয়েছিল একটি মালগাড়ি। ডাউন লাইনে এই দুর্ঘটনার প্রভাব পড়ে আপ লাইনেও। সেসময় ১২০ কিলোমিটার প্রতি ঘণ্টা গতিবেগে যাচ্ছিল মুম্বইগামী ট্রেনটি।”