পশ্চিম মেদিনীপুর সেখ ওয়ারেশ আলী : প্রজেক্ট নিয়ে মানসিক চাপ তৈরি করছিল প্রফেসর, সেই চাপ সহ্য করতে না পেরেই আত্মহত্যা করেছে কে কিরণ চন্দ্র। মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ছেলের দেহ নিতে এসে এমনটাই জানালেন মৃত পড়ুয়ার বাবা এবং আত্মীয়।থানায় লিখিত অভিযোগ না জানালেও ছেলের আত্মহত্যার পিছনে কার্যত আইআইটি কর্তৃপক্ষকেই দায়ী করলেন মৃত পড়ুয়ার পরিবার। প্রসঙ্গত, বুধবার আইআইটি খড়্গপুরের এলবিএস হলে ২২ বছরের এক চতুর্থ বছরের ইলেকট্রিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং এর ছাত্রের অস্বাভাবিক মৃত্যু ঘিরে চাঞ্চল্য দেখা দেয়। জানা গেছে, খড়গপুর আইআইটির এলবিএস হলে K.KIRAN CHANDRA নামের ছাত্র তার রুমের মধ্যে গলায় ফাঁস লাগানো অবস্থায় ঝুলছিল। তখনই এল.বি.এস হলে থাকা অন্যান্য ছাত্ররা তা দেখতে পেয়ে তাকে নামিয়ে বিসি রায় টেকনোলজি হাসপাতালে নিয়ে গেলে চিকিৎসকরা তাকে বাঁচানোর আপ্রাণ চেষ্টা করে । কিন্তু কিছুক্ষণের মধ্যেই তার মৃত্যু ঘটে। বুধবার বিকেল নাগাদ মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মৃত ছাত্রের দেহ আনা হয় ময়নাতদন্তের জন্য।