নিজস্ব সংবাদদাতা : বানভাসি ঘাটাল, চলতি মরশুমে তিনবার বন্যা, এখনও জলবন্দি বহু এলাকা। এবছর বর্ষায় ঘাটাল অঞ্চল এখনও পর্যন্ত তিনবার বন্যাকবলিত হয়েছে। এখনও জলবন্দি বহু এলাকা। বর্ষা এলেই নদীর জল বেড়ে যায়। দাসপুর ও ঘাটালের মধ্য দিয়ে বয়ে চলেছে শিলাবতী, ঝুমি ও কংসাবতী নদী।

বুধবার ৩০শে জুলাই সাংসদ দেব বলেন নিম্নচাপের কারণে টানা কয়েক দিনের বৃষ্টিতে নদীগুলিতে জলস্ফীতি এবং দামোদম উপত্যতার জলাধার ও নদীবাঁধগুলি থেকে দামোদর ভ্যালি কর্পোরেশন (ডিভিসি)-এর জল ছাড়া—মূলত এই দুয়ের জেরে এই বছরও বানভাসি হয়। বিভিন্ন জায়গায় কমিউনিটি কিচেন চালিয়ে বন্যায় দুর্গতদের খাওয়ার ব্যবস্থা করা হচ্ছে। এখনও পর্যন্ত ৩০০-র বেশি কমিউনিটি কিচেন করা হয়েছে।

দুজন সাপ উদ্ধারকারী ৫০০-র উপর সাপ উদ্ধার করেছে। এদিকে ঘাটালে বন্যা পরিদর্শন এবং উচ্চপর্যয়ের বৈঠকের জন্য এলেন স্বাস্থ্য দপ্তরের প্রধান সচিব নারায়ণ স্বরূপ নিগম, জন স্বাস্থ্য ও কারিগরী দপ্তরের প্রিন্সিপাল সেক্রেটারী সুরেন্দ্র গুপ্তা, পশ্চিম মেদিনীপুর জেলা ম্যাজিস্ট্রেট খুরশিদ আলী কাদেরী, জেলা পুলিশ সুপার ধৃতিমান সরকার, ঘাটাল মহকুমা ম্যাজিস্ট্রেট সুমন বিশ্বাস, বিডিও এবং অন্যান্য ব্লক প্রশাসনিক কর্মকর্তারা এবং আধিকারিকরা।গড়খাই , আজবনগর ১, বিশালাক্ষী মন্দির , ১ নম্বর চাতাল এলাকা পরিদর্শন করলেন। প্রশাসন সব রকম পদক্ষেপ নিয়েছে।
