অপূর্ব মজুমদার : ৩১শে মে, শনিবার বামপন্থী সংগঠনের ঝাপেটাপুর শাখার পক্ষ থেকে খড়গপুর মহকুমা হাসপাতালের কিছু সমস্যা নিয়ে আজ দায়িত্বপ্রাপ্ত সুপার ডা: গৌতম মাইতির কাছে ডেপুটেশন প্রদান করা হলো।
১)হাসপাতালে সিটি স্ক্যান মেশিন বসে যাওয়ার পর, চালু হচ্ছে না কেন? দ্রুত চালু করতে হবে।
২)প্রায় দু বছর হতে চলল স্বাস্থ্য সাথী কার্ডের চিকিৎসা বন্ধ, গরিব মানুষকে টাকা খরচ করে বাইরে থেকে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করাতে হচ্ছে। দ্রুত স্বাস্থ্য সাথী কার্ডের পরিষেবা চালু হোক।
৩)হাসপাতালে ঢোকার মুখে প্রধান গেটের কাছে গর্ত হয়ে গেছে, সামান্য বৃষ্টিতে জল জমছে। সকলের যাতায়াতে অসুবিধা হচ্ছে, দ্রুত জায়গাটি মেরামত করা দরকার।
৪) দু বছরের বাচ্চাদের ভিটামিন তেল খাওয়ানো ৪মাস ধরে বন্ধ। তা দ্রুত চালু করতে হবে।
৫) অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের জননী সুরক্ষা কার্ড দেওয়া হচ্ছে না। বেশ কিছু মাস চলে যাবার পর দেওয়া হচ্ছে। বিকল্প দূরের হাসপাতালে পাঠানো হচ্ছে। মহাকুমা হাসপাতাল থেকে জননীর সুরক্ষা কার্ড দেবার ব্যবস্থা করতে হবে।
৬) অন্তঃসত্ত্বা মহিলাদের আয়রন ট্যাবলেট পর্যাপ্ত পরিমাণে হাসপাতালে সরবরাহ নেই। দীর্ঘদিন পর বাড়িতে পৌঁছে দেবার কথা থাকলেও, আশা কর্মীরা পাচ্ছেন না। হাসপাতাল থেকে আয়রন ট্যাবলেট সরবরাহ বাড়াতে হবে।
৭) নিয়মিত ওষুধ যেগুলো হাসপাতাল থেকে সরবরাহ হতো তা এখন বন্ধ হয়ে যাচ্ছে। ওষুধ সরবরাহের বিষয়টি দেখবেন।
৮)হাসপাতালের ওয়ার্ড গুলির বাইরে জঞ্জাল এবং ঝোপঝাড়ে ভর্তি। ওয়ার্ডের জানালার কাঁচ গুলি ভাঙ্গা। মশার উপদ্রব বেশি। জঞ্জাল পরিষ্কার করিয়ে জানলার কাঁচ গুলি ঠিক করা দরকার।
৯) হাসপাতালে আউটডোরের বাথরুম এবং পানীয় জলের জ
কেন্দ্র গুলি নিয়মিত পরিষ্কার করা দরকার। হাসপাতালের বাইরের এলাকার পরিষ্কার করা দরকার যা পার্থেনিয়ামে জঙ্গলে ভরে গেছে।
