খড়গপুর অপূর্ব মজুমদার সরকারি স্কুলগুলিতে এখন গরমের ছুটি চলছে। তাই প্রাথমিক শিক্ষকদের সংগঠন 'উই আর টিচার্স'-এর উদ্যোগে ২৬শে মে, সোমবার খড়গপুরের খরিদায় শিক্ষিকা অনামিকা চক্রবর্তীর বাড়িতে নজরুল ইসলামের জন্মদিনে রবীন্দ্র-নজরুল জয়ন্তী উদযাপন করা হয়। অনুষ্ঠানটি শুরু হয় অহনা মিশ্রের "আজো কাঁদে কাননে কুহেলিয়া " এবং "লাবণ্যে পূর্ণ প্রাণ প্রাণেশ হ্যায়" গানের মাধ্যমে। সায়ন্তিকা মুখার্জি আবৃত্তি করেন ‘কান্ডারি হুঁশিয়ার’। সৌমিলি বাগ গেয়েছিলেন "আমাদের ভালো করো হে ভগবান"। এছাড়াও আবৃত্তি করেন অমিত্রাক্ষরা দে, রাজশ্রী শীট, সুভদ্রা দাস, অনন্ত শর্মা, পূজা সিং। নৃত্য পরিবেশন করেন শ্রীজা দাস, রাজশ্রী শিট,পূজা সিং ।

সুরজিত বসু গেয়েছিলেন ‘মোরা এক বৃন্তে দুটি কুসুম’। শিক্ষক পাপড়ি রায় আবৃত্তি করেন ‘পথের বাঁধন " ও " বিদ্রোহী"। শিক্ষিকা অনামিকা চক্রবর্তী গেয়েছেন ‘"দিবস রজনী, আমি যেন কার আশায় আশায় থাকি’ ও ‘কাবেরী নদী-জলে কে গো বালিকা আনমনে ভাসাও চম্পা-শেফালিকা’। তবলায় সঙ্গত করেন শৈবাল মজুমদার। অমল মজুমদার বক্তব্য রাখেন। কর্মরত শিক্ষকদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন শিক্ষিকা অনামিকা চক্রবর্তী, শিক্ষিকা পাপড়ি রায়, মৌসুমী দাস, পিন্টু শিট, সুব্রত ঘোড়াই, কৃষ্ণা বিশ্বাস, যামিনী ভূষণ দোলাই প্রমুখ। সংগঠনের পক্ষ থেকে মাধ্যমিকে প্রথম হওয়া শ্রেয়ান রায় প্রাপ্ত নম্বর (৬৬৩) এবং উচ্চ মাধ্যমিকে প্রথম হওয়া মৈত্রেয়ী দাশগুপ্ত প্রাপ্ত নম্বর(৪৮১) কে সংবর্ধনা দেওয়া হয়।
