Skip to content

অনিল দাস এর সুবিচারের আশায় খড়্গপুর প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক মঞ্চের ডেপুটেশন!

অরিন্দম চক্রবর্তী : ৩০ শে জুন ২০২৫ তাং আমরা বামপন্থী সংগঠনের নেতা অনিল দাস প্রকাশ্য রাস্তায় প্রহৃত হয়েছিলেন তৃণমূল নেত্রী বেবি কোলের দ্বারা।জনতার কথায় ঘটনাটি নিছক আকস্মিক নয় এটি পূর্ব পরিকল্পিত ও খুন করার চেষ্টা । প্রগতিশীল সদস্যরা বলেন যেভাবে রংয়ের ডিব্বা দিয়ে মাথায় আঘাত করার চেষ্টা হয়েছে এবং যেভাবে বেবি কোলে ও তার অনুগামীরা অনিল দাসকে ধাক্কা দিয়ে ফেলে চড় ঘুসি থাপ্পড় ও জুতো মারা হয়েছে তা আসলে যে কোন গণতন্ত্র প্রেমী প্রতিবাদী ও প্রগতিশীল চিন্তাভাবনার মানুষদের উপর আঘাত। তাদের অভিযোগ ডিব্বার আঘাত রুখে না দিলে মানুষটির মৃত্যু অবধারিত ছিল। ঘটনাটি নিন্দনীয়-এই কথা বলে তৃণমূল দলের কয়েকজন স্বীকার করলেও সেদিনেই শ্লীলতাহানি ও চাকরি দেয়ার নামে টাকা তোলার মিথ্যা অভিযোগ রুজু করেছে। তাই সত্যকে আড়াল করে মিথ্যাকে প্রতিষ্ঠিত করার ফন্দি অব্যাহত রেখেছে পুলিশ প্রশাসন। তাদের অভিযোগ অনিল দাসের বিরুদ্ধে যে সকল ধারা যুক্ত হয়েছে তা কখনো কাঙ্খিত নয়। এরা অনাচার অত্যাচার দুষ্কর্ম ও দুর্বৃত্তায়নকে প্রশ্রয় দিতে চায়। তারা বলেন পুলিশ প্রশাসন এখন শাসকদলের এবং এই নেত্রীর অঙ্গ বলেই মনে হয়। তাই ঘটনার দিন দুষ্কৃতিদের থানায় শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত ঘরে কয়েক ঘন্টার জন্য বসিয়ে রাখে জনরস রুখতে এবং তাদের অ্যারেস্ট না করে এক মিথ্যা ঘটনার তদন্তের নামে জনগণকে বিভ্রান্ত করতে চাইছেও। অন্যদিকে ঠিক একই সময়ে অনিল দাস ও তার স্ত্রীকে পাখাহীন গোমর স্থানে আসামিদের মতো বসিয়ে রেখে নাটক করতে থাকেন একজন পুলিশ অফিসার। দলদাস পুলিশ প্রশাসনের কি ভয়ংকর চারিত্রিক অধঃপতন। তাই খরগোপুর প্রগতিশীল গণতান্ত্রিক প্রতিবাদী মঞ্চের পক্ষ থেকে ৭ জুলাই ২০২৫ টাউন থানায় বিক্ষোভ কর্মসূচি পালিত হয়। শত শত মানুষ এই অভিযান শুরু করে বিকেল চারটে নাগাদ গিরি ময়দানের সামনে বড় বাতি থেকে। সামনের সারিতে ছিলেন সুনীল মাঝি ,তপন পাল, ভবেশ বসু, দেবাশীষ দে, সুমিতা দাস, মনোজ ধর, বি কলাবতী, মিহির পাহাড়ি, অমিত শর্মা, রাধাপদ দাস ও আরো বহু বিশিষ্ট নাগরিকবৃন্দ।

Latest