Skip to content

বাংলার ঐতিহাসিক পূর্ব মেদিনীপুরের দীঘার জগন্নাথধাম!

নিজস্ব সংবাদদাতা : বাংলা ও বাঙালির কাছে আবেগের আরেক নাম পূর্ব মেদিনীপুরের দীঘা। বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় সহ রাজ্য মন্ত্রিসভার একাধিক সদস্য এবং প্রশাসনের সর্বোচ্চ কর্তারা দীঘায় পৌঁছেছেন। জমকালো উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের সাক্ষী থাকতে বহু দেশি পর্যটক থেকে শুরু করে বিদেশিরাও দীঘায় আসছেন। কারোর যাতে কোন রকমের অসুবিধা না হয় সে বিষয়েও মুখ্যমন্ত্রী নির্দেশ দিয়েছেন, সবার দৃষ্টি রেখেছে প্রশাসন। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে ভিড় নিয়ন্ত্রণ ও নিরাপত্তার জন্য মন্দির সংলগ্ন এলাকায় একটি অস্থায়ী পুলিশ ক্যাম্প স্থাপন করা হয়েছে। সোমবার থেকেই দীঘায় যান চলাচল নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে। তিন কিলোমিটার আগে গাড়ি রেখে পায়ে হেঁটে শহরে প্রবেশ করতে হচ্ছে। কড়া নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছে গোটা সৈকত নগরী। মানুষের উত্সাহে কোনও খামতি নেই। রাজ্যের নানান প্রান্ত থেকে এখনই দীঘায় ভিড় জমিয়েছেন উত্সাহী মানুষ। স্টেশন লাগোয়া মন্দির চত্বরে এখন কারোরই প্রবেশাধিকার নেই। দূর থেকেই আলো ঝলমলে জমকালো মন্দিরের একঝলক পেতে আর ক্যামেরাবন্দি করতে উঁকিঝুঁকির অন্ত নেই।

প্রসঙ্গত, উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে যোগ দিতে দীঘায় পৌঁছে গিয়েছেন মেদিনীপুরের সাংসদ জুন মালিয়া। ঘুরে দেখেন গোটা মন্দির। নিজেই জানালেন সে কথা। মেদিনীপুরের সাংসদ জুন মালিয়া বলেন কোন খুঁত যাতে না থাকে সে জন্য বিগত কয়েকদিন ধরেই পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের প্রধান পুরোহিতরা এসে এখানে যজ্ঞ করছেন। মঙ্গলবার মহাযজ্ঞ। নিষ্ঠার সঙ্গেই এখানে জগন্নাথ দেবের প্রাণ প্রতিষ্ঠা হচ্ছে। আমার মনে হয় মন্দির নিয়ে দীঘার লোকজনেরা সবাই খুব এক্সসাইটেড। পর্যটন বাড়বে, কর্মসংস্থান হবে।

Latest