পুলিশ সূত্রে খবর, 'ব্যানার-ফেস্টুন' তৈরির কারখানায় ঘটনাটি ঘটে। শুক্রবার সন্ধেবেলার দিকে কারখানা থেকে ঝগড়া-ঝামেলার আওয়াজ পান এলাকার মানুষ। স্থানীয় সূত্রে খবর, সেই সময় কারখানায় ২-৩ জন ছিলেন। পুলিশের প্রাথমিক অনুমান, কাসেমকে ভারী কিছু দিয়ে মাথায় আঘাত করে মারা হয়েছিল। স্থানীয় বাসিন্দারাই কারখানার মধ্যে থেকে রক্তাক্ত অবস্থায় তাঁর দেহ উদ্ধার করেন। খবর দেওয়া হয় নরেন্দ্রপুর থানায়। পুলিশ এসে দেহ উদ্ধার করে নিয়ে যায়। এই ঘটনা ঘিরে এলাকায় চাঞ্চল্য ছড়ায়। গত সেপ্টেম্বর মাসে মহিলা শ্রমিকের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে ধুন্ধুমার বেধেছিল সোনারপুরের রামচন্দ্রপুরের গেঞ্জি কারখানায়। কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে গাফিলতির অভিযোগে কারখানায় ভাঙচুর চালান শ্রমিকরা। ঘটনার জেরে অসুস্থ হয়ে পড়েছিলেন ১২ জন মহিলা শ্রমিক। স্থানীয় সূত্রে খবর, ঝাড়খণ্ড থেকে মহিলা শ্রমিকদের এনে বাড়ি ভাড়া করে রেখেছিলেন কারখানা কর্তৃপক্ষ। অভিযোগ, গত কয়েকদিন ধরেই অসুস্থ ছিলেন এক মহিলা শ্রমিক। কর্তৃপক্ষকে জানানো সত্ত্বেও ছুটি মেলেনি এবং তাঁর চিকিৎসাও হয়নি বলে অভিযোগ। তাঁর মৃত্যু হলে ওই ঘটনায় কারখানা কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে সোনারপুর থানায় অভিযোগ দায়ের করা হয়। গাফিলতির অভিযোগ মানতে নারাজ কর্তৃপক্ষ