পশ্চিম মেদিনীপুর নিজস্ব প্রতিবেদন : বাঙালির কাছে দুর্গাপুজো যেমন পাঁচদিন ধরে পালিত হয়, সেক্ষেত্রে ভারতের প্রায় অধিকাংশ জায়গায় বিজয়াদশমী বা দশেরার দিন বিশেষ রীতির মেনে পালন করা হয়।দুর্গাপুজোয় দশমীর দিন প্রসাদ খাওয়ানো হয় ।কয়েক হাজার মানুষ প্রসাদ খাবার জন্য হাজিরও হন। সেখানে দেখা গেল প্রসাদ বিতরণ করছেন মহম্মদ রফিকও। এছাড়াও ছিল বস্ত্র বিতরণ অনুষ্ঠানও। সেখানেও দেখা গেল অন্যদের সাথে বস্ত্র তুলে দিচ্ছেন মহম্মদ রফিকও। এমনই পুজো দেখা গেল কেশপুরে।পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার কেশপুরে চলতি বছরে একটি নতুন দুর্গাপুজো চালু হয়েছে। কেশপুর বাসস্ট্যান্ডে করা হল সেই পুজো। নাম দেওয়া হয়েছে কেশপুর বাসস্ট্যান্ড সর্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটি। যেখানে সভাপতি চিত্ত গরাই, আর সহ সভাপতি মহম্মদ রফিক। কমিটিতে যেমন হিন্দু ও মুসলমান – উভয় ব্যক্তি রয়েছেন তেমনই প্রতিটি কাজেই হাত লাগিয়েছেন সকলেই। মহম্মদ রফিকের কথায়, ‘‘আমাদের পুজোর থিমই হল সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতি। অসাম্প্রদায়িক বা অশুভ শক্তির বিনাশের জন্যই দেবী দুর্গার আরাধনায় সামিল হয়েছি আমরা সকলে।’’
দুর্গাপুজোর প্রসাদ বিতরণ করলেন কেশপুর বাসস্ট্যান্ড সর্বজনীন দুর্গোৎসব কমিটির সহ সভাপতি মহম্মদ রফিক!
