নিজস্ব সংবাদদাতা : ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে এই তিন রোহিঙ্গাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল। ধৃতদের কাছে ভারতে ঢোকার কোনও বৈধ নথি ছিল না। শুধু তাই নয়, অন্য দেশের নাগরিকদেরও চোরাপথে ভারতে ঢুকতে সাহায্য করছিল ধৃতরা। এনআইএর দাবি, বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গা মহিলাদের বিয়ের প্রতিশ্রুতি দিয়ে ভারতে নিয়ে আসছে ওই চক্রের এজেন্টরা।আবার, অনুপ্রবেশ ও বিদেশিদের পাচারে জড়িত বড়সড় একটি চক্রে সামিল বলে জানিয়ে সোমবারই ১২ জন বাংলাদেশির বিরুদ্ধে বেঙ্গালুরুর বিশেষ আদালতে এনআইএ চার্জশিট দিয়েছে। কেন্দ্রীয় গোয়েন্দারা জানিয়েছেন, ওই ১২ জন পশ্চিমবঙ্গের কাছে বাংলাদেশের বেনাপোল ও যশোর দিয়ে এবং ত্রিপুরার কাছে বাংলাদেশের আখাউড়া দিয়ে ভারতে ঢুকেছিল বৈধ কাগজপত্র ছাড়া।অনুপ্রবেশকারীদের জন্য ওই পাচার চক্রের লোকজনই ভুয়ো ভারতীয় পরিচয়পত্র তৈরি করে দিচ্ছে, যাতে ওই বিদেশিরা ভারতের বিভিন্ন জায়গায়, এমনকী যে রাজ্যে বাংলাদেশ সীমান্ত নেই, সেই কর্নাটকের বেঙ্গালুরুর মতো জায়গাতেও পাকাপাকি ভাবে ছড়িয়ে গিয়ে বসবাস করতে পারে। ভুয়ো ভারতীয় পরিচয়পত্র হাতে পাওয়ার পর ওই বিদেশিরা এখানে নির্মাণশিল্পের মতো বিভিন্ন অংসগঠিত ক্ষেত্রে কাজে যুক্ত হচ্ছে।