নিজস্ব প্রতিবেদন : ২০২৩ সালের জুন মাস থেকে কালীঘাট মন্দির সংস্কারের কাজ শুরু হয়। আর তা করে রিলায়েন্স গোষ্ঠী। লক্ষ্যমাত্রা নেওয়া হয়েছিল চলতি বছর ডিসেম্বর মাস। তার মধ্যেই সংস্কারের কাজ শেষ হবে। আর তারপর কালীঘাট মন্দির কমিটির হাতে তুলে দেওয়া হবে। তবে তা হচ্ছে না। এখন খতিয়ে দেখে বোঝা গেল, সংস্কারের কাজ শেষ করতে আরও কটা মাস সময় লাগবে। সংস্কারের কাজে হাত দিয়ে রিলায়েন্স গোষ্ঠী জানতে পারে কালীঘাটের মূল মন্দির, গর্ভগৃহ, ভোগ–ঘর এবং নাটমন্দির কলকাতা পুরসভার গ্রেড–এ হেরিটেজের তালিকাভুক্ত। তারপর গত অক্টোবর মাসে কালীঘাট মন্দিরের গ্রেড–এ হেরিটেজের তালিকাভুক্ত জায়গাগুলির সংস্কারের অনুমতি পায় তারা। শুরু হয় সংস্কারের কাজ।এদিকে এখন ডিসেম্বর মাসে পৌঁছে রিলায়েন্স কর্তারা বুঝতে পেরেছেন কালীঘাট মন্দির পুরোপুরি সংস্কার করতে আরও ৬ মাস সময় লাগতে পারে। এই বিষয়ে মন্দির কমিটির সহ–সভাপতি বিদ্যুৎ হালদার বলেন, ‘এত ঐতিহ্যবাহী একটি মন্দিরকে সংস্কার করা খুব সহজ কাজ নয়। সেখানে আবার মন্দির খোলা রেখে সবকিছুর সংস্কারের কাজ করতে হচ্ছে রিলায়েন্সকে। সম্পূর্ণ অনুমতির জন্য অপেক্ষা করতে হয়েছিল। সংস্কারের কাজ তাই খানিকটা থমকে গিয়েছিল। কিন্তু এতকিছুর পরও যেভাবে মন্দির সংস্কারের কাজ করা হচ্ছে সেটা দেখে আমরা মুগ্ধ। তবে সময় লাগবে।’