নিজস্ব সংবাদদাতা : কমিশন সূত্রের খবর, স্কুলের যে সব শিক্ষক শিক্ষিকা, গ্রুপ-সি এবং গ্রুপ-ডি কর্মচারী চাকরিহারা হয়েছেন তাঁদের অনেকেই ভোটকর্মী হিসাবে প্রশিক্ষণ নিয়েছেন।কয়েক দিন বাদেই দ্বিতীয় দফার ভোট থাকায় এই মুহূর্তে তাঁদের ভোটের ডিউটি থেকে বাদ দিতে গেলে সমস্যা হতে পারে। তাছাড়া, কোর্ট তাঁদের চাকরি বাতিল করলেও সরকারি ভাবে কমিশনকে কিছু জানানো হয়নি। এ অবস্থায় চাকরিহারা শিক্ষক এবং শিক্ষাকর্মীদের ভোটের ডিউটি দেওয়া নিয়ে রীতিমতো বিড়ম্বনায় পড়েছে কমিশন।কমিশনের কর্তাদের মধ্যে প্রশ্ন উঠেছে, কলকাতা হাইকোর্টের নির্দেশে যাঁদের চাকরি গেল, তাঁরা কি ভোটের ডিউটি করতে রাজি হবেন? নির্বাচন কমিশন এবার কাদের দিয়ে ডিউটি করাবেন? এই প্রশ্নগুলিই কপালে ভাঁজ ফেলেছে নির্বাচন কমিশনের অফিসারদের। এখানে একটা বিষয় হল, কলকাতা হাইকোর্টের এই রায়কে বেআইনি বলেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী।