Skip to content

মিষ্টির চেহারা দেখে ক্রেতারা আবার বলছেন শীল নোড়ার সাইজে কেউ আবার বলছেন তুলতুলে পাশবালিশ মত!

1 min read

নিজস্ব প্রতিবেদন : মিষ্টির দামই আড়াইশো টাকা। দৈত্যকার এই মিষ্টিই কাটোয়ার শ্রীখন্ড গ্রামের বরডাঙ্গা মেলার এখন মূল আকর্ষক। নোড়ার সঙ্গে সাদৃশ্য থাকায় গ্রাম বাংলায় এই পেল্লাই সাইজের মিষ্টি এখন নোড়া মিষ্টি নামেই খ্যাত। বিক্রিও হচ্ছে দেদার।পূর্ব বর্ধমানে কাটোয়ার কৈথন গ্রামের মিষ্টি ব্যবসায়ী কাশীনাথ হাজরা এই মেলায় দোকান দেন। কয়েক বছর আগে কোনও উদ্দেশ্য ছাড়াই সাইজে বড় মিষ্টি তৈরি করেন। তা বিক্রিও হয়। এরপর থেকেই আরও বড় সাইজের মিষ্টির চাহিদা বাড়তে থাকে ক্রেতাদের মধ্যে। সেই চাহিদা মতোই কাশীনাথ হাজরা বানিয়ে ফেলেছিলেন তিন কেজির পেল্লাই মিষ্টি। তাই এখন মেলার আকর্ষণের কেন্দ্রবিন্দুতে রয়েছেন। ছানা দিয়েই বানানো হয় সমস্ত মিষ্টি। তবে বাংলার কয়েকটা জায়গায় এই দৈত্যাকারের মিষ্টি দেখতে পাওয়া পাওয়া যায়। তবে চেহারা দেখে ক্রেতারা আবার এই মিষ্টির সব মিষ্টি মিষ্টি নামও দিয়েছেন। কেউ বলছেন নোড়া নয় ও তো পাশবালিশের মতো। তাই তাঁরা আবার বালিশ মিষ্টি বলেও ডাকছেন। রসে ডোবানো থাকে বলে কেউ আবার বলেন রসরম্ভা।

Latest