নিজস্ব সংবাদাতা : দিঘা ও তার পাশের মন্দারমণি, শঙ্করপুর, তাজপুরকে নিয়ে গড়ে উঠেছে পূর্ব মেদিনীপুরের সৈকত পর্যটনকেন্দ্র। কিন্তু পর্যটকদের নিরাপত্তায় এখনও সে ভাবে ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। ফলে দিঘার সমুদ্রে নেমে পর্যটকদের তলিয়ে যাওয়ার ঘটনাও লেগেই থাকে। সম্প্রতি সেই তালিকায় নাম জুড়েছে মন্দারমণি, তাজপুরের সৈকতেরও। সামনে ২৫ ডিসেম্বর ও পয়লা জানুয়ারী। দিঘা-শঙ্করপুরে এই সময়ে ভিড় হবে অস্বাভাবিক। সমুদ্র স্নানে নামা পর্যটকদের সুরক্ষায় তাই বিশেষ সতর্ক প্রশাসন। পর্যটকদের সুরক্ষায় এবার বোট নিয়ে দিঘা ও শঙ্করপুরের সৈকত পাহারা দেবেন নুলিয়ারা৷ দিঘা-শঙ্করপুর উন্নয়ন পর্ষদ (ডিএসডিএ) ইতিমধ্যেই নুলিয়াদের প্রশিক্ষণ দিয়েছে।বোটগুলিতে ২৫ জন নুলিয়া থাকবেন। দিঘা এবং মন্দারমণি মিলিয়ে ৬৩ জন নুলিয়ার মধ্যে ২৫ জন নুলিয়াকে নিয়োগ করা হয়েছে। পর্যটক যতক্ষণ স্নান করবেন, বোট নিয়ে পাহারা দেবেন তাঁরা। বোট চালানো, উদ্ধার সহ একাধিক বিষয়ে তাঁদের ২২ নভেম্বর থেকে ২৬ নভেম্বর পর্যন্ত প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়েছে। এ বার থেকে সমুদ্রতীরের কাছে জলে স্পিডবোট নিয়ে পাহারায় থাকবেন প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত নুলিয়ারা।