নিজস্ব সংবাদদাতা : ৪০০ পারের ডাক দিয়ে ২৯২-এ থামতে হয়েছে এনডিএ-কে। পুরীর শঙ্করাচার্য স্বামী নিশ্চলানন্দ সরস্বতী বলেন প্রধানমন্ত্রীর রামমন্দির উদ্বোধন করা উচিত হয়নি, অয্যোধ্যাবাসী বিজেপিকে সঠিক জবাব দিয়েছেন। বিজেপির ভরাডুবি রামকে নিয়ে রাজনীতির পরিনাম।প্রসঙ্গত, উত্তরপ্রদেশের অযোধ্যায় রাম মন্দির উদ্বোধনে যোগ দেননি পুরীর শঙ্করাচার্য স্বামী নিশ্চলানন্দ সরস্বতী। বিরোধিতা করে তিনি জানিয়েছিলেন, সঠিক বিধি মেনে রাম মন্দিরের উদ্বোধন হয়নি।সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে নিশ্চলানন্দ সরস্বতী বলেন, “অযোধ্যায় মানুষ বিজেপির প্রার্থীকে হারিয়ে জবাব দিয়ে দিয়েছেন। রামমন্দির উদ্বোধনে যদি ভালো প্রভাব পড়ত তাহলে বিজেপির অযোধ্যায় জিত নিশ্চিত ছিল। অযোধ্যাবাসী যে সহমত নয়, তা বুঝিয়ে দিল এই ভোটের রায়৷” তাঁর কথায়, “অলৌকিক আচার না মানলে গণতন্ত্র থাকে না। প্রধানমন্ত্রীর রাজনেতা হওয়ার কারণে তাঁর রামমন্দির উদ্বোধন করা ঠিক হয়নি।” পুরীর শঙ্করাচার্যের মতে, প্রধানমন্ত্রী ভেবেছিলেন, যদি দেশে কংগ্রেসের শাসন হয়। রামমন্দির সরিয়ে দেওয়া হতে পারে। এই ভাবনা থেকেই তড়িঘড়ি রামমন্দির উদ্বোধন করে দিয়েছেন। মোদিজি কংগ্রেসকে দুর্বল মনে করতেন বলেই মত তাঁর। কিন্তু নির্বাচনের পরে আর তা মনে করবে না।সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে নিশ্চলানন্দ সরস্বতী বলেন, “অযোধ্যায় মানুষ বিজেপির প্রার্থীকে হারিয়ে জবাব দিয়ে দিয়েছেন। রামমন্দির উদ্বোধনে যদি ভালো প্রভাব পড়ত তাহলে বিজেপির অযোধ্যায় জিত নিশ্চিত ছিল। অযোধ্যাবাসী যে সহমত নয়, তা বুঝিয়ে দিল এই ভোটের রায়৷” তাঁর কথায়, “অলৌকিক আচার না মানলে গণতন্ত্র থাকে না। প্রধানমন্ত্রীর রাজনেতা হওয়ার কারণে তাঁর রামমন্দির উদ্বোধন করা ঠিক হয়নি।” পুরীর শঙ্করাচার্যের মতে, প্রধানমন্ত্রী ভেবেছিলেন, যদি দেশে কংগ্রেসের শাসন হয়। রামমন্দির সরিয়ে দেওয়া হতে পারে। এই ভাবনা থেকেই তড়িঘড়ি রামমন্দির উদ্বোধন করে দিয়েছেন। মোদিজি কংগ্রেসকে দুর্বল মনে করতেন বলেই মত তাঁর। কিন্তু নির্বাচনের পরে আর তা মনে করবে না।