পশ্চিম মেদিনীপুর সেখ ওয়ারেশ আলী : মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজে স্যালাইন-কাণ্ডে বুধবার ১৫-ই জানুয়ারী দ্বিতীয় দিনে মেদিনীপুর মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ মৌসুমী নন্দীর ঘরে জিজ্ঞাসাবাদ করছেন সিআইডির দুই আধিকারিক। এইদিন সকাল থেকেই সিআইডির তদন্তকারী দলের আধিকারিকরা দফাই দফাই চলছে জিজ্ঞাসাবাদ।সূত্রের খবর, মঙ্গলবার যাঁদের জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল, আজ তাঁদের আবার ডেকে পাঠানো হয়। তার সঙ্গে আরও কয়েক জনকে ডাকা হয়েছে। রাজ্য সরকারের নির্দেশে প্রসূতি মৃত্যু, নিম্নমানের স্যালাইন ব্যবহারের অভিযোগের তদন্ত শুরু করেছে সিআইডি। কলকাতা থেকে ডিএসপি পদমর্যাদার এক আধিকারিকের নেতৃত্বে সিআইডির একটি দল তদন্ত করছে মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ। এক আধিকারককে এ ব্যাপারে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, ''তদন্ত চলছে।''বুধবার সকাল ১০টা নাগাদ মেদিনীপুর মেডিক্যালে কলেজে প্রিন্সিপালের অফিসে আসে সিআইডি-র দুই সদস্যের দল। তার পর তারা সোজা চলে যায় অধ্যক্ষের ঘরে। সেখানেই থেকে দফায় দফায় জিজ্ঞাসাবাদ চলছে। মঙ্গলবার জিজ্ঞাসাবাদের পর সিআইডি দলের সদস্যেরা বেশ কিছু নথি সঙ্গে করে নিয়ে গিয়েছেন। হাসপাতালের রস্টার, লগবুক, রিঙ্গার্স ল্যাকটেট (আরএল)-এর ব্যাচ নম্বর খতিয়ে দেখা হয়। মেডিকেল কলেজের প্রিন্সিপালের অফিস থেকে বেরিয়ে সিআইডির তদন্তকারী অফিসাররা ঢুকলেন মাতৃমা বিভাগে, ডেকে পাঠানো হয় মৃত মামনি রুইদাস ও রেখা সাউয়ের বাড়ির লোকদের কে। তাদের সঙ্গে সিআইডির আধিকারিকরা কথা বললেন।
