পশ্চিম মেদিনীপুর সেখ ওয়ারেশ আলী : আগে থেকে যদি হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ ব্যবস্থা নিতেন তাহলে আজ এই ঘটনার সম্মুখীন হতে নাও হতে পারতো, পরিষ্কার ব্যর্থহীন ভাষায় একথা জানিয়ে দিলেন মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজের রেসিডেন্সিয়াল ডক্টর অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষে ডক্টর অনিক দাস । ইতিমধ্যেই অ্যাসোসিয়েশনের এর পক্ষ থেকে একটি প্রেস বিজ্ঞপ্তি দিয়ে জানানো হয়েছে এই ত্রুটিযুক্ত স্যালাইন সহ বিভিন্ন বিষয়ে বারবার মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে কিন্তু মেডিকেল কলেজ কর্তৃপক্ষ সে বিষয়ে কোনো কর্ণপাতই করেননি। শুধু মেডিকেল কলেজ কেন রাজ্যের বেশিরভাগ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে এই ত্রুটিপূর্ণ স্যালাইন চলত যা প্রায় সমস্ত হাসপাতালে ডাক্তাররাই জানতেন।মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের রেসিডেন্সিয়াল ডাঃ অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষে ডাঃ অনিক দাস জানান তাদের আন্দোলনের ফলে কিছুটা হল উন্নতি ঘটেছে মেদিনীপুর মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে । কিন্তু এখনো কিছু দাবি অপূর্ণই রয়ে গেছে তাদের । সবমিলিয়ে মেদিনীপুরের এই ঘটনার জন্য কর্তৃপক্ষের দিকেই আঙ্গুল উঠছে। কিন্তু কর্তৃপক্ষ কি এটাই স্বীকার করবে এ প্রশ্ন কিন্তু থেকেই যাচ্ছে।