Skip to content

পশ্চিম মেদিনীপুর জেলায় মাদপুর ২৬ তম "শহীদ মেলা"!

1 min read

নিজস্ব সংবাদদাতা :   পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার সর্ববৃহৎ মেলা মাদপুর ২৬ তম শহীদ মেলার। উক্ত মাদপুর 'শহীদ মেলা' ৩১শে জানুয়ারি শুক্রবার থেকে শুরু হয়েছে। মেলা শেষ হবে ৮ ই ফেব্রুয়ারি । শহীদ মেলা আরম্ভ হওয়ার আগে শহীদ মেলার বেদীতে পুষ্পস্তবক, পতাকা উত্তোলন ও আতশবাজি সহকারে করা হয় । মেলা উদ্বোধন করলেন পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার সহ - সভাধিপতি ও মেলা কমিটির চেয়ারম্যান ও বিধায়ক অজিত মাইতি ,পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার এস পি ধৃতিমান সরকার। উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন পিনাকী দত্ত অ্যাডিশনাল এস পি,খড়গপুর ২ নম্বর ব্লক সমষ্টি আধিকারিক সুব্রত ঘোষ ( W.B.C.S - Executive ),শহীদ মেলা কমিটির সভাপতি ও পঞ্চায়েত সমিতির সদস্য বিশ্বজিৎ মুখার্জি ,বিশিষ্ট আধ্যাত্মিক প্রাবন্ধিক ও ভিন্নস্বাদের সংবাদদাতা সমীরণ ভৌমিক, মাদপুর স্টেশনের স্টেশন সুপারিনটেনডেন্ট আব্দুল সাকিল। উক্ত মঞ্চে এসপি ধৃতিমান সরকার এবং শহীদ মেলার প্রাণপুরুষ এবং বিধায়ক অজিত মাইতি শহীদ মেলার সম্বন্ধে তারা তাদের মূল্যবান বক্তব্য রাখেন।সমীরণ ভৌমিক (প্রাবন্ধীক) মহাশয় বিশ্ব মহামানব স্বামী বিবেকানন্দের অমৃত বাণী দর্শকের সামনে তুলে ধরেন । " জীবনে এসেছো যখন একটা দাগ কেটে যাও " এবং মেলা সম্বন্ধে দুচার কথা ও বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ' সদা থাকো আনন্দে সংসারে, নির্ভয়ে, নির্মল প্রাণে। জাগো প্রাতে আনন্দে, করো কর্ম আনন্দে '।

ছোট্ট কবিতাটি আবৃতি করেন এবং কবি কাজী নজরুল ইসলামের ' বিদ্রোহী ' কবিতাটি পাঠ করে শোনান ।উক্ত দিন রাত্রে অনুষ্ঠিত হয় 'ফেমাস মিউজিকাল ব্যান্ড '। এই মেলাতে চলবে প্রতিদিন বিভিন্ন সমাজসেবা মূলক কাজ, রক্তদান শিবির, স্বাস্থ্য পরীক্ষা , রবীন্দ্র নৃত্য প্রতিযোগিতা, নজরুল নৃত্য প্রতিযোগিতা, আবৃত্তি প্রতিযোগিতা, কুইজ কনটেস্ট প্রতিযোগিতা, ফুটবল প্রতিযোগিতা। প্রতিদিনই কলকাতার বিখ্যাত চলচ্চিত্র শিল্পীরা, বোম্বে আর্টিস্ট গুলশান গ্রোভার , সুবিখ্যাত সংগীত শিল্পীরা, জি বাংলা এবং সারেগামাপা খ্যাতো শিল্পী ,ইন্ডিয়ান আইডল খ্যাতা শিল্পী অনুষ্কা ব্যানার্জি প্রোগ্রাম করবে । এছাড়াও কলিকাতার সুবিখ্যাত সামাজিক যাত্রাপালাও 'শহীদ মেলায়' অনুষ্ঠিত হয়েছে। মেলায় থাকছে বহু রকমের দোকানপাট ,খাবারের স্টল ।জামাকাপড়, খাবারের সঙ্গে আসবাবপত্র, কাঁসা-পিতলের বাসনপত্র, বিভিন্ন মূর্তি, কাপ-প্লেটের দোকান, হাতে তৈরি নানা জিনিসের দোকান বসেছে । হাতে তৈরি ছোট ছোট রাসচক্র বিক্রি হয়েছে মেলায়। সমীরণ ভৌমিক বলেন, “মেলা আমাদের কাছে একটা অন্যরকম মুহূর্ত নিয়ে আসে। যার জন্য সারা বছর অপেক্ষা করে থাকি। তাই শেষের দিন একটু মন খারাপ।

Latest